বাড়ি থেকে পালিয়ে কোথাও যাবো না এ কথা ভাবতেই একটি পাখি জানালায় ডাক দেয় তার দুচোখে রক্তের দাগ প্রচন্ড অাগুণে পোড়া মন যেন জল চাই।
দুপুর গড়িয়ে বিকালের ছায়াশীতল পৃথিবী একদম ভাল ছিল না মেঘ থেকে নেমে এলো বৃষ্টি অামি জল ঢেলে দিলাম পাখিটির গাঁয়ে।
সিনেমা অার কবিতা পাগল ছবিঘরে ঝড়ের বাতাস তদরুপ মেঝেতে ধুলোবালির রুপসজ্জা কাজের ছেলেটি ছুটিতে তিনদিন হলো, সত্যি বলতে অামি ক্লান্ত।
মর্মান্তিক দূর্ঘটনায় বালিশ বিছানা নুয়ে পড়েছে অামার মনের কার্ণিসে গত ক,দিন হলো কবিতা লেখা হয়না সিনেমা দেখা হয়না, তদুপরি সেই জলপাখি অাগুণে পোড়া,, কী করি বলো সোনাভান।।
সতীত্বকাহিনী পত্রিকার পাতায় মানুষের হৈ-হুল্লোড় সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি চিৎকারে কান ফেটে বেড়িয়ে গেছে রক্তভুজ জীবানুর শুক্রানুগুলো।
জলপাখি হাসপাতাল অনেক দুরে ছয়কিলো: হবে তোমাকে নিয়ে অামি কি করি বলো।
এমনটি অাগে কখনো হয়নি তোমার উত্তর দাও, অাবালবৃদ্ববনিতার কাছে তোমার ঠাই মেলেনি কী অদ্ভুত পৃথিবী বলো?
জলপাখি চুপিসারে উড়ে গেলে অামি উঠোন পেড়িয়ে রাস্তায় অত:পর বিগাতী পুরের দিকে বাড়ি থেকে রওনা দিলাম,অন্তপুরে রয়ে গেল বেদনাময় বালিশের চিৎকার অার করুণ অাকুতি, অামাকে ফেলে তুমি চলে গেলে কিছু বাকী থাকে না অার।।।
জলপাখি
পথিক শহিদুল
শতদল ফিল্ম সোসাইটি, সরকার বাবলু এবং আরও 4 জন
1 বার শেয়ার করা হয়েছে
লাইক করুন
কমেন্ট করুন
শেয়ার করুন

কমেন্ট


মন্তব্যসমূহ